সর্বশেষঃ

পর্নোকে পেশা বানাতে চান বহু ব্রিটিশ তরুণ-তরুণী

যুক্তরাজ্যে প্রতি পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজন তরুণ-তরুণী পর্নোগ্রাফিকে ক্যারিয়ার হিসেবে বিবেচনা করতে রাজি আছেন। সম্প্রতি এমনই তথ্য উঠে এসেছে স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে। ব্রিটেনের সাভাম্তা কমরেস নামের একটি সংস্থার ‘দ্য ন্যাকেড ট্রুথ প্রজেক্ট’ শীর্ষক জরিপের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সী ৩২ শতাংশ বলেছেন, অর্থ উপার্জনের প্রলোভনের কারণে তারা এই পেশা বেছে নিতে চান। এছাড়া জরিপে অংশগ্রহণকারী ৫৫ বছরের বেশি বয়সী ৮ শতাংশও একই ধরনের মন্তব্য করেছেন।

যুক্তরাজ্যে প্রতি পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজন তরুণ-তরুণী পর্নোগ্রাফিকে ক্যারিয়ার হিসেবে বিবেচনা করতে রাজি আছেন। সম্প্রতি এমনই তথ্য উঠে এসেছে স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে। ব্রিটেনের সাভাম্তা কমরেস নামের একটি সংস্থার ‘দ্য ন্যাকেড ট্রুথ প্রজেক্ট’ শীর্ষক জরিপের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সী ৩২ শতাংশ বলেছেন, অর্থ উপার্জনের প্রলোভনের কারণে তারা এই পেশা বেছে নিতে চান। এছাড়া জরিপে অংশগ্রহণকারী ৫৫ বছরের বেশি বয়সী ৮ শতাংশও একই ধরনের মন্তব্য করেছেন।

স্কাই নিউজকে এই তরুণী বলেন, ‌‘এটি অত্যন্ত চমৎকার। কারণ আপনি নিজেই আপনার বস হয়ে যান এবং আপনি নিজের দাম নিজেই তৈরি করেন, নিজের ওপর প্রকৃত আত্মবিশ্বাসী বোধ করতে শুরু করেন। আপনি না চাইলে আপনাকে এত কিছুই করতে হবে না। আসলে কেউই ৯টা ৫টা কাজ করতে চান না অথবা প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে টয়লেটের মেঝে পরিষ্কার অথবা গ্রাহকদের সাথে সারাদিন কাজ করতে চান না।’

গবেষকরা ব্রিটেনের ২ হাজার ৮৭ জনের ওপর জরিপ পরিচালনা করেছেন; যাদের প্রত্যেকের বয়স ১৮ থেকে তদুর্ধ্ব। পর্নোগ্রাফির ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত ব্রিটিশ দাতব্য সংস্থা সাভাম্তা কমরেস ‘দ্য ন্যাকেড ট্রুথ প্রজেক্ট’ শীর্ষক এই জরিপ ব্রিটেনজুড়ে পরিচালনা করেছে। সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়ান হেন্ডারসন বলেছেন, ‘এটি একটি উদ্বেগের বিষয় হওয়া উচিত যে, অনেক মানুষ এই শিল্পে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য উন্মুখ।’

ব্রিটেনের সাবেক অ্যাডাল্ট ফিল্ম অভিনেতা জোশুয়া ব্রুম বলেছেন, তিনি তার ক্যারিয়ারে এক মিলিয়নের বেশি ডলার আয় করেছিলেন। গির্জার যাজক হওয়ার জন্য এই পেশা ছেড়ে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। ব্রিটিশ এই সাবেক পর্ন তারকা বলেন, পর্নো শিল্পে ১ মিলিয়নের বেশি ডলার উপার্জন করার পর আমি বিশ্ব ভ্রমণ করেছি। অনেকের সঙ্গে অন্তরঙ্গ হওয়ার পর আমি বুঝতে পেরেছি, সমাজ সফলতার যে চিত্র আঁকছে তার কোনটিই সত্যিকারের সুখ এনে দেয় না।